আব্দুল আজিজ আল-জৌফ অঞ্চলের ডেপুটি গভর্নর ছিলেন। সৌদি রাজা দুর্নীতির অভিযোগে এসব ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেও নির্দেশ জারি করেছেন। সৌদি সরকার বলছে, এসব শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিত্ব প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে আর্থিক দুর্নীতি করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ফাহাদ বিন তুর্কি ইয়েমেনে সৌদি নেতৃত্বাধীন আগ্রাসী জোটের সম্মিলিত সামরিক বাহিনীর প্রধানের পদে ছিলেন।
এই জোট অন্যায়ভাবে ইয়েমেনে হামলা চালিয়ে এ পর্যন্ত হাজার হাজার মানুষ হত্যা করেছে বলে অভিযোগও উঠেছে। এসব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আনা হলেও প্রকৃত কারণ ভিন্ন হতে পারে বলে অনেকের সন্দেহ। ইয়েমেন যুদ্ধে ব্যর্থতা ফাহাদ বিন তুর্কির বরখাস্ত হওয়ার পেছনের বড় কারণ বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এছাড়াও অভ্যন্তরীণ ক্ষ'মতার দ্ব'ন্দ্বও তার প'তনের কারণ হতে পারে। অ'ভিযো'গ রয়েছে, সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান তার ক'র্তৃত্বের পথে কাউকে বা'ধা মনে করলেই তাকে স'রিয়ে দেন। একই কারণে এ বছরের শুরুতেও রাজার ভাই ও সাবেক এক যুবরাজকে আ'টক করা হয়।
এর আগে ২০১৭ সালে রাজপরিবারের বেশ কয়েক জন সদস্যসহ বহু প্রভা'বশা'লী ব্যক্তিত্বকে আ'টক করে রিয়াদের হোটেল রিজ-কার্লটনে রাখা হয়েছিল, পরে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে কয়েকজনকে মু'ক্তি দেওয়া হয় বলে খবর এসেছে।
সূত্র : পার্সটুডে