বার্তা সংস্থা ইকনা: হোযাইফা বিন ইয়ামানী বর্ণনা করেন যে ,
আল্লাহর রাসুল (সা:) বলেছেন যে, যদি মানুষ জানিত যে, আলী কখন হইতে সমস্ত মুমিনদের আমীর অর্থাৎ আমিরুল মোমেনীন , তবে মানুষ কখনই আলীর মর্যাদাকে অস্বীকার করিত না ।
হযরত আলী তখন থেকেই আমিরুল মোমেনীন যখন হযরত আদমের শরীর ও আত্মা মাটি ও পানির মধ্যে ছিল ।
তাহার পর মহান আল্লাহ আরও বলিলেন যে, আমি তোমাদের প্রভু , মোহাম্মাদ তোমাদের পয়গম্বর এবং আলী তোমাদের আমীর ।
সূত্র - জাযবায়ে বেলায়েত , পৃ- ১৫৮ / রাওয়ান জাভেদ , ২য় খণ্ড , পৃ- ৪৯১
যিনি বা যারা এখন পর্যন্ত ইমাম আলী (আঃ) এর ইমামত বা বেলায়েতকে মনে প্রাণে মেনে নিতে পারছেন না , তারা কিন্তু মহান আল্লাহর কাছে এই পৃথিবীতে আসার বহু পূর্বেই ইমাম আলী (আ.) এর ব্যাপারে সম্পূর্ণভাবে ওয়াকিবহাল হয়ে সাক্ষ্য দিয়েছেন ।
এখন পৃথিবীতে আসার পরে সেই সাক্ষ্য অস্বীকার করছেন ।
ইমাম আলী (আ.) বেলায়েত তথা ইমামত সম্পর্কিত বিষয় মহানবী (সা.) স্বয়ং নিজে গাদীরে খুমে পরিষ্কার ঘোষণা দেবার পরেও আপনারা অস্বীকার করেই চলেছেন ।
কি আর করা ,
অপেক্ষা করুন , সেই দিন অর্থাৎ কিয়ামত দিবসে আপনার দৃষ্টিশক্তি ও স্মরণশক্তি খুবই প্রখর হবে ।
সমস্ত কিছুই সেদিন মনে পড়ে যাবে । চামড়ার এই চক্ষু দিয়েই জান্নাত ও জাহান্নাম দেখতে পাবেন । জীবনের সমস্ত আমলনামাও দেখতে পাবেন ।