বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: হালাল শিল্পে প্রযুক্তিগত উৎকর্ষের কারণে ভোক্তাদের চাহিদা বাড়ছে তরতর করে। বিশেষ করে হালাল ফুড ইন্ডাস্ট্রি ভোক্তাদের চাহিদার কারণে তাদের সেবা বাড়াতে উদ্যমী হচ্ছে। বহুজাতিক কোম্পানিগুলোও আস্তে আস্তে পণ্য নিয়ে আসছে হালাল বাজারে। ২০১৮ সালে আঠা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ‘হ্যারিবো’ যুক্তরাজ্যে হালাল ক্যান্ডির দোকান খুলে। জাপানের মিতসুবিশি কর্পোরেশন সংযুক্ত আরব আমিরাতের হালল ফুড প্রস্তুতকারক আল ইসলামি ফুডসে বিনিয়োগ করেছে।
২০১৭ সালে হালাল ফার্মাসিউটিক্যাল এবং হালাল প্রসাধনী একসাথে সামগ্রিক বাজারের অংশীদারিত্বের ৪% অর্জন করেছে। ইসলামি ঐতিহাসিক ঘটনাবলি অবলম্বনে নির্মিত সিরিজগুলোকেও জরিপ প্রতিষ্ঠানগুলো গুনছেন হালাল মিডিয়ার আওতায়। সেখানেও ৪% অংশীদারিত্ব পেয়েছে আরতুগ্রুল, সুলতান সুলেমানসহ আরও বিভিন্ন সিরিজের মাধ্যমে।
হালাল বাজারে কিছু সেক্টর আছে, যেখানে কেউ চাইলে বিনিয়োগ করতে পারে। যেমন—খাবার, ভ্রমণ স্পট, মিডিয়া, প্রোডাকশন, ফ্যাশন, ফার্মাসিউটিক্যাল এবং কসমেটিকস।