বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: মহানবী হযরত মুহাম্মাদ(সা.) বলেছেন: মেরাজের রাতে মহান আল্লাহ আমাকে বলেন; «… وَ لَأَنْصُرَنَّهُ بِجُنْدِي وَ لَأَمُدَّنَّهُ بِمَلَائِكَتِي حَتَّي يُعْلِنَ دَعْوَتِي… ؛ মাহদীকে আমি সৈন্য দিয়ে ফেরেশতা দিয়ে এবং আরও অনেক অলৌকিক সহায়তা দিয়ে সাহায্য করব।
ইমাম সাদিক(আ.) বলেন: هُوَ أَمْرُنَا أَمْرُ اللَّهِ لَا يُسْتَعْجَلُ بِهِ يُؤَيِّدُهُ ثَلَاثَةُ أَجْنَادٍ الْمَلَائِكَةُ وَ الْمُؤْمِنُونَ وَ الرُّعْب؛ সেটা হচ্ছে আল্লাহর নির্দেশ সুতরাং সে বিষয়ে তাড়াহুড়া কর না। অত:পর যথাসময়ে আল্লাহ তাকে তিনটি লশকরের মাধ্যমে সাহায্য করবেন। তারা হচ্ছে মু’মিনগণ, ফেরেশতাগণ এবং ভয় ও ত্রাস।
হাদিসে বর্ণিত হয়েছে: «مَنْصُورٌ بِالرُّعْبِ وَ مُؤَيَّدٌ بِالنَّصْرِ» ইমাম মাহদী(আ.) যখন কিয়াম করবেন তখন শত্রুদের মনে এমন ভয় ও ত্রাস বিরাজ কবে যে তারা ইমামের সাথে লড়াই করার সাহসই পাবে না।
ইমাম জাফর সাদিক(আ.) আরও বলেছেন: ইমাম মাহদীর আবির্ভাবের জন্য তোমরা তাড়াহুড়া করবে না। কেননা মহান আল্লাহ, ফেরেশতাদের মাধ্যমে, মু’মিনদের মাধ্যমে এবং শত্রুদের অন্তরে ভীতি সঞ্চার করার মাধ্যমে সাহায্য করবেন। আর এভাবে আমরা আমাদের অধিকার ফিরে পাব।